পাবনায় উজান থেকে নেমে আসা ঢলের প্রভাবে পদ্মার পানি বৃদ্ধি পেয়ে তিন উপজেলার বিস্তীর্ণ জমি তলিয়ে গেছে। এতে প্রায় দেড় হাজার বিঘা সবজি ও কলাক্ষেত পানিতে ডুবে নষ্ট হয়েছে। সরবরাহ কমায় বাজারে সবজির দাম ইতোমধ্যেই দ্বিগুণের কাছাকাছি বেড়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, হার্ডিঞ্জব্রিজ পয়েন্টে পদ্মার পানি বিপৎসীমার কাছাকাছি পৌঁছেছে। গত কয়েক দিনে নদীর পানির উচ্চতা প্রতিদিন ১০–১৫ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। আর মাত্র ১ মিটার বেড়ে গেলে বিপৎসীমা ছাড়াবে। জেলা সদর, ঈশ্বরদী, সুজানগরসহ বিভিন্ন চর ও নিচু জমি তলিয়ে গেছে। এসব এলাকায় মরিচ, কলা, কুমড়া, লাউকুমড়া, ঝিঙে, ধুন্দল, কড়লা ও মূলাসহ নানা সবজি চাষ করা হয়েছিল। গত ৩–৪ দিনে তলিয়ে যাওয়ায় বাজারে সরবরাহ কমেছে, যার কারণে এক সপ্তাহের মধ্যে সবজির দাম ব্যাপকভাবে বেড়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কৃষকরা হাঁটু থেকে গলা পানিতে নেমে শেষবারের মতো উৎপাদিত সবজি তোলার চেষ্টা করছেন। ইতোমধ্যেই পানিতে পড়া গাছগুলো মরতে শুরু করেছে। স্থানীয় কৃষকরা জানান, গত কয়েক বছরে এমন পানি বৃদ্ধির কোনো নজির ছিল না। হাজার হাজার বিঘা জমির সবজি নষ্ট হওয়ায় ঋণ শোধের চাপে পড়তে পারেন তারা।
জেলা কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, জেলার ৩২৬ হেক্টর জমি বন্যার কবলে পড়েছে। এর মধ্যে ২০১ দশমিক ৫ হেক্টর জমির মরিচ, কলা ও সবজি সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে
পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, হার্ডিঞ্জব্রিজ পয়েন্টে পদ্মার পানি বিপৎসীমার কাছাকাছি পৌঁছেছে। গত কয়েক দিনে নদীর পানির উচ্চতা প্রতিদিন ১০–১৫ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। আর মাত্র ১ মিটার বেড়ে গেলে বিপৎসীমা ছাড়াবে। জেলা সদর, ঈশ্বরদী, সুজানগরসহ বিভিন্ন চর ও নিচু জমি তলিয়ে গেছে। এসব এলাকায় মরিচ, কলা, কুমড়া, লাউকুমড়া, ঝিঙে, ধুন্দল, কড়লা ও মূলাসহ নানা সবজি চাষ করা হয়েছিল। গত ৩–৪ দিনে তলিয়ে যাওয়ায় বাজারে সরবরাহ কমেছে, যার কারণে এক সপ্তাহের মধ্যে সবজির দাম ব্যাপকভাবে বেড়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কৃষকরা হাঁটু থেকে গলা পানিতে নেমে শেষবারের মতো উৎপাদিত সবজি তোলার চেষ্টা করছেন। ইতোমধ্যেই পানিতে পড়া গাছগুলো মরতে শুরু করেছে। স্থানীয় কৃষকরা জানান, গত কয়েক বছরে এমন পানি বৃদ্ধির কোনো নজির ছিল না। হাজার হাজার বিঘা জমির সবজি নষ্ট হওয়ায় ঋণ শোধের চাপে পড়তে পারেন তারা।
জেলা কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, জেলার ৩২৬ হেক্টর জমি বন্যার কবলে পড়েছে। এর মধ্যে ২০১ দশমিক ৫ হেক্টর জমির মরিচ, কলা ও সবজি সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে