শিক্ষার উন্নয়ন ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করার লক্ষ্যে রাজশাহীর গোদাগাড়ী পৌরসভা মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান করেছে। মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকাল সাড়ে ৩টায় পৌরসভা কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বৃত্তি প্রদান করা হয়।
এসময় অনুষ্ঠানে জিপিএ - ৫ বৃত্তিপ্রাপ্ত প্রতিটি শিক্ষার্থীর হাতে তুলে দেওয়া হয় ২ হাজার টাকার প্রাইজবন্ড, একটি সনদপত্র, দুটি বই এবং দুটি ফলের গাছ।
গোদাগাড়ী পৌরসভার প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফয়সাল আহমেদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার রাজশাহীর উপপরিচালক, মো: জাকিউল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মাধ্যমিক আমিরুল ইসলাম। আরও উপস্থিত ছিলেন,সমাজসেবা কর্মকর্তা মোহাঃ আব্দুল মানিক, পোরসভার হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা মোঃ হেলাল উদ্দীন
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো: জাকিউল ইসলাম বলেন, “শিক্ষার্থীরা দেশের ভবিষ্যৎ। তাদের প্রতিভা বিকাশে সরকারি ও স্থানীয় পর্যায়ে সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে হবে। গোদাগাড়ী পৌরসভার এ উদ্যোগ প্রশংসনীয়।
সভাপতির বক্তব্যে পৌর প্রশাসক ফয়সাল আহমেদ বলেন, “আমরা চাই আমাদের পৌর এলাকার শিক্ষার্থীরা শুধু পড়াশোনাতেই নয়, নৈতিকতা ও সামাজিক দায়িত্ববোধেও সমৃদ্ধ হোক। এ ধরনের বৃত্তি তাদের অনুপ্রাণিত করবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে শিক্ষার ব্যপারে আগ্রহী করে তুলবে।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে অন্যান্য বক্তারা বলেন, শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড। যে জাতি যত শিক্ষিত সে জাতি তত উন্নত। শুধুমাত্র আর্থিক সহায়তা নয়, এই ধরনের বৃত্তি শিক্ষার্থীদের শিক্ষার প্রতি আগ্রহ বাড়িয়ে দেয়। একই সঙ্গে সামাজিক দায়বদ্ধতা তৈরি করে। বৃত্তির সঙ্গে বই ও ফলের গাছ দেওয়ার মধ্য দিয়ে শিক্ষা ও পরিবেশ সচেতনতার প্রতি শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা এ ধরনের উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতে এ কর্মসূচি আরও সম্প্রসারণের দাবি জানান
এসময় অনুষ্ঠানে জিপিএ - ৫ বৃত্তিপ্রাপ্ত প্রতিটি শিক্ষার্থীর হাতে তুলে দেওয়া হয় ২ হাজার টাকার প্রাইজবন্ড, একটি সনদপত্র, দুটি বই এবং দুটি ফলের গাছ।
গোদাগাড়ী পৌরসভার প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফয়সাল আহমেদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার রাজশাহীর উপপরিচালক, মো: জাকিউল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মাধ্যমিক আমিরুল ইসলাম। আরও উপস্থিত ছিলেন,সমাজসেবা কর্মকর্তা মোহাঃ আব্দুল মানিক, পোরসভার হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা মোঃ হেলাল উদ্দীন
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো: জাকিউল ইসলাম বলেন, “শিক্ষার্থীরা দেশের ভবিষ্যৎ। তাদের প্রতিভা বিকাশে সরকারি ও স্থানীয় পর্যায়ে সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে হবে। গোদাগাড়ী পৌরসভার এ উদ্যোগ প্রশংসনীয়।
সভাপতির বক্তব্যে পৌর প্রশাসক ফয়সাল আহমেদ বলেন, “আমরা চাই আমাদের পৌর এলাকার শিক্ষার্থীরা শুধু পড়াশোনাতেই নয়, নৈতিকতা ও সামাজিক দায়িত্ববোধেও সমৃদ্ধ হোক। এ ধরনের বৃত্তি তাদের অনুপ্রাণিত করবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে শিক্ষার ব্যপারে আগ্রহী করে তুলবে।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে অন্যান্য বক্তারা বলেন, শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড। যে জাতি যত শিক্ষিত সে জাতি তত উন্নত। শুধুমাত্র আর্থিক সহায়তা নয়, এই ধরনের বৃত্তি শিক্ষার্থীদের শিক্ষার প্রতি আগ্রহ বাড়িয়ে দেয়। একই সঙ্গে সামাজিক দায়বদ্ধতা তৈরি করে। বৃত্তির সঙ্গে বই ও ফলের গাছ দেওয়ার মধ্য দিয়ে শিক্ষা ও পরিবেশ সচেতনতার প্রতি শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা এ ধরনের উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতে এ কর্মসূচি আরও সম্প্রসারণের দাবি জানান