রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বর ইউনিয়নের জরমডাঙ্গা গ্রামের লিলতাবের ছেলে সোহেল রানাকে গত ১০ সেপ্টেম্বর পুঠিয়া সদর ইউনিয়নের কান্দ্রা গ্রামের জেকেরের মোড় এলাকায় রাতে শ্বাসরোধ করে হত্যার করা হয়।
হত্যার ২৭ দিন অতিবাহিত হওয়ার পরও থানা পুলিশ হত্যার খুনিকে চিহ্নিত করতে পারেনি এবং খুনের সঙ্গে জড়িতদের আটক করার দাবিতে (সোমবার ০৬ অক্টোবর) ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক উপজেলা গেটের সামনে এলাকাবাসী এবং ভুক্তভোগির পরিবার মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হবার পরে দুজন আসামিকে গ্রেফতার করেন পুঠিয়া থানা পুলিশ।
হত্যার ২৭ দিন অতিবাহিত হওয়ার পরও থানা পুলিশ হত্যার খুনিকে চিহ্নিত করতে পারেনি এবং খুনের সঙ্গে জড়িতদের আটক করার দাবিতে (সোমবার ০৬ অক্টোবর) ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক উপজেলা গেটের সামনে এলাকাবাসী এবং ভুক্তভোগির পরিবার মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হবার পরে দুজন আসামিকে গ্রেফতার করেন পুঠিয়া থানা পুলিশ।
গ্রেফতারকৃতরা হলো, চারঘাট উপজেলার পশ্চিম ভাটপাড়া গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে রাজিব আলী (২৯) ও উপজেলার সদর ইউনিয়নের কান্দ্রা গ্রামের মামুন হোসেন আলমের স্ত্রী সম্পা আক্তার বর্ষা (২২)। সোমবার (৬ অক্টোবর) দিবাগত রাত্রিতে রাজিবকে তার বাড়ি থেকে ও সম্পাকে পুঠিয়া রাজবাড়ি এলাকা থেকে আটক করে পুঠিয়া থানা পুলিশ।
পুঠিয়া থানার (ওসি ) কবির হোসেন বলেন, আটককৃতরা হত্যার সাথে জড়িত বলে স্বীকার করেছে। হত্যার শিকার সোহেলের বন্ধু রাজিব আলীর সাথে সম্পার পরকীয়ার সম্পর্ক ছিলো। একদিন রাজিব সোহেলের ফোন থেকে সম্পাকে ফোন করে। সম্পার সাথে রাজিবের পরকীয়া সম্পর্ক সোহের জানার পর সম্পাকে ব্ল্যাকমেইল করে। সম্পা বাধ্য হয়ে সোহেলের সাথে পরকীয়া সম্পর্ক করে।
বিষয়টি রাজিব জানার পর সম্পা ও রাজিব মিলে সোহেলকে হত্যা করে। আটককৃতদের আদালতের মাধ্যমে মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) সকালে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে ।